লেখক পরিচিতি -২
আজকের লেখকঃ
জীবনানন্দ দাশ |
জীবনানন্দ দাশ
জন্মঃ ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি। ধাঁনসিড়ি নদীর তীরে, বরিশাল।
মৃত্যুঃ ১৫ অক্টোবর, ১৯৫৪ সালে ট্রাম দুর্ঘটনায় আহত হয় এবং ২২ অক্টোবর মারা যান।
ডাকনামঃ মিলু
★ছদ্মনামঃ কালপুরুষ, শ্রীং
মাঃ কুসুমকুমারী দাশ (আদর্শ ছেলে -কবিতাটির কবি)
★ উপাধিঃ সহজে মনে রাখার কৌশল,
রূনি ধূতি পরে
রূ= রূপসী বাংলার কবি
নি= নির্জনতার কবি (বুদ্ধদেব বসু প্রদত্ত)
ধূ= ধূসরতার কবি
তি= তিমির হননের কবি
প = প্রকৃতির কবি
★এছাড়াও তাঁকে ইতিহাস ও ঐতিহ্য সচেতনতার কবি, বিপন্ন মানবতার কবি, পরাবাস্তববাদী কবিও বলা হয়।
★ সাহিত্যকর্মঃ
★প্রথম কবিতা "বর্ষা আহবান" ১৯১৯ সালে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
★ কাব্যগ্রন্থঃ ৭টি ককাব্যগ্রন্থ সহজে মনে রাখার কৌশল,
বনলতা সেন মহাপৃথিবীর রূপসী বাংলায় সাতটি তারার তিমির হনন করে বেলা অবেলা কালবেলার ঝরা পালক এর ন্যায় ধূসর পাণ্ডুলিপি বর্ণানা করেন।
এখানে,
১. বনলতা সেন(শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ)
২. মহাপৃথিবী
৩. রূপসী বাংলা
৪. সাতটি তারার তিমির
৫. বেলা অবেলা কালবেলা
৬. ঝরা পালক (১ম কাব্যগ্রন্থ)
৭. ধূসর পান্ডুলিপি
★ রুপসী বাংলা(১৯৫৭) ও বেলা অবেলা কালবেলা(১৯৬১) তাঁর মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয়।
★ উপন্যাসঃ
১. মাল্যবান(১৯৭৩)
২. সুতীর্থ(১৯৭৪)
৩. কল্যাণী(১৯৯৯) সর্বশেষ প্রকাশিত গ্রন্থ।
★ প্রবন্ধগ্রন্থঃ
কবিতার কথা (১৯৫৬)। এ গ্রন্থে বিখ্যাত উক্তি - সকলেই কবি নন, কেউ কেউ কবি
★ অন্যান্য তথ্যঃ
১. চিত্তরঞ্জন দাশের মৃত্যু স্মরণে লেখা- দেশবন্ধু প্রয়াণে।
২. এডগার এলেন পো রচিত "টু হেলেন" কবিতাটির প্রভাব রয়েছে বনলতা সেনন কবিতায়।
৩. "মৃত্যুর তীরে" কবিতাটি পাঠ করে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কবিতাকে "চিত্ররূপময় কবিতা" হিসেবে অ্যাখায়িত করেছেন।
৪. ক্লিনটন বি সিলি - কবিকে নিয়ে গবেষণা করেন।
সংকলনেঃ গোলাম মোর্শেদ
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।